লিভারের হজম শক্তি কমে গেলে কি হবে | হজম শক্তি বৃদ্ধির উপায়

সম্মানিত পাঠক আসসালামু আলাইকুম। আজকে আমরা অত্যন্ত প্রয়োজনীয় ও গুরুত্বপূর্ণ টপিক লিভারের হজম শক্তি নিয়ে আলোচনা করব। আপনি কি লিভারের হজম শক্তি কমে গেলে কি হবে সেই সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? তাহলে আপনি এখন সঠিক জায়গাতেই এসেছেন। কেননা আজকের পোষ্টে আমরা লিভারের হজম শক্তি নিয়ে যাবতীয় প্রয়োজনীয় ও গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছি।
লিভারের হজম শক্তি কমে গেলে কি হবে | হজম শক্তি বৃদ্ধির উপায়

আমরা অনেকেই প্রতিনিয়ত হজম শক্তি কমে যাওয়ার সমস্যায় ভুগি কিন্তু লিভারের হজম শক্তি কমে গেলে কি হবে সেই বিষয়ে অবগত নয়।হজম শক্তির সমস্যা দেখা দেয় নাই এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া মুশকিল। তাই আমরা পনাদের সুবিধার কথা ভেবে এই পোস্টে হজম শক্তি কমে যাওয়ার লক্ষণ, হজম শক্তি বৃদ্ধির উপায়, হজম শক্তি বৃদ্ধির সিরাপ ও ওষুধসহ গুরুত্বপূর্ণ টপিক নিয়ে আলোচনা করেছি।
পোষ্ট সূচিপত্রঃ

ভূমিকা

ছোট বাচ্চা থেকে শুরু করে বৃদ্ধ পর্যন্ত সব বয়সের মানুষেরই হজমের সমস্যা হয়ে থাকে। লিভারের হজম শক্তি কমে গেলে মূলত দেহের পিত্ত থলিতে পাথর হয়ে থাকে। অনেকেই হয়তো জানেন না যে হজম শক্তির সমস্যায় বেশ কিছু ঘরোতা উপায় রয়েছে। আমাদের এই পোস্টে এ বিষয়ে আলোচনা করা হবে। তাই অবহেলা না করে সম্পূর্ণ পোস্টটি মনোযোগ সহকারে শেষ অবদি পড়তে থাকুন।

আপনারা অনেকেই এই হজম শক্তি সম্পর্কে গুগলে সার্চ করে থাকেন। তাই আজকের পোষ্টের মাধ্যমে আমরা আপনাকে এই হজম শক্তি সম্পর্কে এমন কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য প্রদান করব যেগুলো জেনে আপনারা উপকৃত হতে পারবেন। তাহলে চলুন, আপনার মূল্যবান সময়টুকু নষ্ট না করে মূল আলোচনা শুরু করা যাক। আমরা প্রথমে হজম শক্তি কমে যাওয়ার লক্ষণ কি সেই সম্পর্কে জেনে নিব।

হজম শক্তি কমে যাওয়ার লক্ষণ

হজম শক্তি কমে যাওয়ার ফলে আমাদের দেহের বিভিন্ন বিপাকীয় অঙ্গ কাজ করা বন্ধ করে দেয় যার কারনে অনেক রোগের শিকার হতে পারে। আমরা প্রায় অধিকাংশ মানুষ হজমের সমস্যায় ভুগি। হজমের সমস্যা বা কমে যাওয়ার ফলে অনেক সময় অস্বস্তির ভেতরে পড়তে হয়। হজম শক্তি কমে যাওয়ার লক্ষণ হলো-
  • বমি বমি ভাব সৃষ্টি হয়
  • পেট ধীরে ধীরে ফুলতে থাকে
  • অনেকের মুখে রুচি থাকে না 
  • শরীরের দ্রুত ওজন কমে যায়
  • বুকে জ্বালা জ্বালা ভাব সৃষ্টি হয়
  • একটু পর পর ঢেকুর ওঠে ইত্যাদি। 
এছাড়াও অনেকের অনেক দিন যাবত হজমের সমস্যায় ভুগতে ভুগতে এক পর্যায়ে লিভারের সমস্যা সৃষ্টি হয়ে যায়। তাই এই বিষয়গুলো মাথায় রেখে আমরা হজম শক্তি কমে যাওয়ার লক্ষণ গুলি বুঝতে পারবো। তাই আমাদের সঠিক খাদ্য বাছাই করতে হবে এবং হজম সমস্যা থেকে রেহায় পেতে হবে। আশা করছি হজম শক্তি কমে যাওয়ার লক্ষণ জানতে পেরেছেন।  এবার চলুন, লিভারের হজম শক্তি কমে গেলে কি হবে তা জেনে নেই।

লিভারের হজম শক্তি কমে গেলে কি হবে

আমরা যখন খাদ্য গ্রহণ করি তখন সেটা পরিপাকতন্ত্রে হজম হয়ে দেহের পুষ্টি হিসেবে কাজে লাগে। মাত্রাতিরিক্ত মসলাযুক্ত খাবার খেলে সেগুলো দেহের পরিপাকতন্ত্রের সঠিকভাবে হজম না হয়ে বরং গ্যাসের সমস্যা সৃষ্টি করে।

লিভারের হজম শক্তি যদি কমে যায় তাহলে আমাদের বিভিন্ন ধরণের সমস্যা বা রোগের শিকার হতে পারি। চলুন তাহলে হজম শক্তি কমে গেলে কোন কোন সমস্যা হতে পারে বা কোন কোন রোগ আমাদের দেহে প্রভাব বিস্তার করে দেখা যাক।

পিত্তথলিতে পাথর: পাকস্থলের হজম শক্তি যখন কমে যায় তখন আমাদের দেহের পিত্তথলিতে পিত্তরাস সঠিক পরিমাণে উৎপাদিত হতে পারে না। ফলে অনেক সময় পিত্তথলিতে পাথরে হয়ে থাকে।

পেটে ব্যথা: অনেকের হজম শক্তি কমে যাওয়ার কারণে খাবার দেহের পরিপাকতন্ত্রের সঠিকভাবে পরিপাক হয় না যার ফলে বজ্রগুলো পেটে থেকে পেট ব্যথা সৃষ্টি করে।

কোষ্ঠকাঠিন্য: আমরা অনেকেই প্রতিনিয়ত অতিরিক্ত মসলাযুক্ত খাবার খেয়ে থাকি যা ফলে সেগুলো পরিপাকতন্ত্রে হজম না হয়ে কোষ্ঠকাঠিন্যর সমস্যা সৃষ্টি করে থাকে।

ডায়রিয়া: আমরা অনেকেই অতিরিক্ত মসলা যুক্ত খাবার খেয়ে থাকি যা ফলে সেগুলো দেহের পরিপাকতন্ত্রের সঠিকভাবে হজম না হওয়ার কারণে ডায়রিয়া সৃষ্টি হতে পারে। তাই খাবার হজম করতে এবং ডাইরিয়া রোগ প্রতিরোধ করতে দেহে ব্যাকটেরিয়া পরিমাণ বৃদ্ধি করতে হবে।

অপুষ্টি: আমরা যে খাবার গ্রহণ করি সেগুলো পরিপাকতন্ত্রে গিয়ে হজমের সাহায্যে সেই খাদ্যের পুষ্টিগুণ আমাদের দেহের নানান কাজে অংশ নেয় কিন্তু হজমের সমস্যার কারণে সঠিকভাবে পরিপাকতন্ত্র কাজ করে না। তাই আমরা খাদ্য থেকে পুষ্টি পাই না যার ফলে পুষ্টিহীনতায় ভুগি।

জন্ডিস: এছাড়াও হজম শক্তি কমে গেলে দেহে জন্ডিসের মতো ভয়াবহ রোগ দেখা দিতে পারে। জন্ডিস রোগ মূলত লিভারের কারণে প্রাদুর্ভাব বেড়ে যায়। তাই লিভারের হজম শক্তি যেন কমে না যায় সেদিকে সক্সেতন থেকে খাদ্য গ্রহণ করতে হবে।

লিভারের বিভিন্ন ধরনের রোগের ঝুঁকি বেড়ে যাওয়া: লিভারের হজম শক্তি কমে যাওয়ার ফলে লিভারে নানান রোগে বাসা বাঁধে। যার ফলে আস্তে আস্তে লিভার অকেজো হয়ে যায়। তাই আমাদের সবস্ময় সচেতন থাকতে হবে যেন লিভারের হজম শক্তি কমে না যায়।

আমাদের দেহের লিভার যদি ঠিক কাজ না করে, তাইলে এটি লিভারের নানান ধরণের রোগের ঝুঁকি বাড়াতে পারে যেমন লিভার ক্যান্সার ও মিয়োসিস। লিভারের হজম শক্তি মূলত মানুষের স্বাস্থ্য ও সুস্থতার উপর বেশ জটিল প্রভাব ফেলে তাই এ সকল সমস্যা থেকে রেহায় পাওয়ার জন্য ভালোভাবে হজম শক্তি বৃদ্ধি করতে হবে। আশা করছি লিভারের হজম শক্তি কমে গেলে কি হবে তা জানতে পেরেছেন।

হজম শক্তি বৃদ্ধির উপায়

একেক জনের দেহে হজমশক্তি একেক রকমধয়ে তাকে। অনেক সময় একই রকম খাবার খেয়েও একজন মোটা হয় কিন্তু আরেক জন মোটা হয় না। যারা হোস্টেলে থাকেন তাদের ক্ষেত্রে এ জাতীয় সমস্যা বেশি দেখা যায় বলে জানান পুষ্টিবিদরা।

পর্যবেক্ষণ করা

প্রথমেই যখন কোনো ব্যক্তির ঠিক কোন খাবার খেলে সমস্যা হচ্ছে সেটি খেয়াল করতে হবে। বিবিসি বাংলার এক প্রতিবেদনে পুষ্টিবিদ ডা. তাসনিম হাসিন জানান, যে বাংলাদেশে অধিকাংশ মানুষ বোঝেন না যে আসলে কোন খাবারে তাদের সমস্যা হচ্ছে। এজন্য তারা প্রতিনিয়ত প্রায় সব ধরণের খাবার খাওয়া বাদ দিতে থাকে। যেমন, দুধ বা দগ্ধজাতীয় খাবার, তেলে ভাজা খাবার এবং টক জাতীয় খাবার ইত্যাদি।

যেমন অনেকের দুধ হজম করতে সমস্যা হয়। সেক্ষেত্রে দুগ্ধ জাতীয় খাবার টোটালি বাদ না দিয়ে ধীরে ধীরে সহ্য ক্ষমতা বাড়াতে হবে। কেননা দুধ হুছে হজমের জন্য সাহায্যকারি ল্যাকটেজ নামে এক ধরণের এনজাইম। যা মূলত শরীরে নিঃসরণ বন্ধ হয়ে গেলেও তা পুনরায় নিঃসরণ শুরু করা সম্ভব। আর এ জন্যই কোন খাবারে হজম সমস্যা হয় সেটি জানাটা জরুরী।

এছাড়াও অনেক সময় কিছু ভিটামিনের অভাবজনিত কারণে হজমশক্তি দুর্বল হয়ে থাকতে পারে। সেক্ষেত্রে আপনি যদি সুনির্দিষ্ট ব্যবস্থা নেন তাহলে তা শক্তিশালী করা সম্ভব। হজমশক্তি বাড়ানোর প্রক্রিয়া সবার জন্য এক রকম হয় না। তাই সেক্ষেত্রে খেয়াল করতে হবে যে কার কোন খাবারের ক্ষেত্রে সমস্যা হচ্ছে।

শারীরিক ব্যায়াম করা

পুষ্টিবিদরা মনে করেন যে সব ধরণের শারীরিক ব্যায়াম কিন্তু হজমশক্তিকে বাড়ায় না। মেটাবলিজম এর সাথে সংশ্লিষ্ট অঙ্গ মানুষের কোমরের দিকটায় উপর থেকে নিচ পর্যন্ত থাকে। পুষ্টিবিদদের মতে, যেসব ব্যায়াম আমাদের শরীরের মাঝের অংশের কর্মকাণ্ড এর জন্য যত ভাল হবে হজম প্রক্রিয়া ঠিক ততটাই সুন্দর হবে।

আমাদের দেহের মাঝের অংশের কর্মকাণ্ড সক্রিয়ভাবে বৃদ্ধি করতে হলে বিশেষ ধরণের কিছু ব্যায়াম করতে হবে। যেমন, চেয়ার বা টুলে বসার ক্ষেত্রে রিভলভিং চেয়ার ব্যবহার করা উত্তম কেননা চেয়ার ব্যবহারের শরীরের নড়াচড়া সহজ হয়। একই সাথে বসার ক্ষেত্রে শরীরের উপরের অংশ একদিকে এবং একইভাবে নিচের অংশ আরেক দিকে থাকে তাহলে হজম প্রক্রিয়া ভাল হয়।

এছাড়াও কিছু ব্যায়াম করা যায় যেমন, শুয়ে থেকে ৯০ ডিগ্রি এ্যাঙ্গেলে দু-পা উঁচু করে রাখতে হবে এবং পা দুটি বাম থেকে ডানে এবং ডান থেকে বামে একইভাবে ঘোরাতে হবে। এই ব্যায়ামটি খুব ভাল কাজ করে। তবে স্পট জগিং করা যায় বা হালকা করে লাফানো-এ ধরণের ব্যায়ামও অনেক উপকারী।

খাবারের প্রতি সচেতন থাকা

হজমশক্তি সবল করতে হলে খাবারের দিকটা সচেতন থাকতে হবে। যেমন আপনি যদি খাবারে শাক রাখেন তাহলে সেটি অবশ্যই তেল দিয়ে রান্না করতে হবে। আবার মাংস খেলে সাথে যাতে লেবু থাকে সেি বিষয়টি খেয়াল রাখতে হবে।

এছাড়াও যদি খাবার খাওয়া শেষে লেবু-পানি পান করা হয় তাহলে তা হজমের জন্য খুবই ভাল কাজ করে। আবার খাবার খাওয়া শুরু করার আগে কেউ যদি জিহ্বাতে সামান্য পরিমাণ লবণ স্পর্শ করিয়ে খাবার গ্রহণ করে সেটিও হজমে সহায়তা করে থাকে।

প্রাকৃতিক ভাবে ব্যাকটেরিয়ার সব থেকে ভাল উৎস হল দই। বিবিসি বাংলার প্রতিবেদনে ডা. তাসনিম হাসিন বলেন, যাদের দেহে হজমের সমস্যা রয়েছে তাদের জন্য দই খাওয়াটা অনেক উপকারী হতে পারে। এছাড়াও আরও বলেন, দিনের কোন একটা সময় ১৫০ থেকে ২০০ ml দই খাওয়া যেতে পারে।

পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুম

পুষ্টিবিদরা বলেন যে আমাদের মাঝে এমন অনেকেই আছেন যারা রাত জেগে থাকে যেটা হজমের ক্ষেত্রে মারাত্মক প্রভাব সৃষ্টি করে। রাতের বেলা সাধারনত পরিবেশে অক্সিজেনের পরিমাণ তুলনামূলক কম থাকে। আবার সেই সাথে ফুসফুসের বেশিরভাগ অংশ অব্যবহৃত থাকে।

যার ফলে পুরোপুরি শ্বাস নেওয়াটা সম্ভব হয় না। আর রাত জাগলে মানুষের সকল ধরণের ইন্দ্রিয় কাজ করে বলে দেহে অক্সিজেনের ঘাটতি তৈরি হয় যা হজম প্রক্রিয়ায় বাধা সৃষ্টি করে। এ কারণেই হজমশক্তিকে বাড়াতে হলে রাতে ঘুমানো খুবই জরুরী।

শ্বাস-প্রশ্বাসের ব্যায়াম করা

শারীরিক বিভিন্ন ক্রিয়া কি পরিমাণ ভালমতো কাজ করবে তা অনেকটাই নির্ভর করে যে দেহে পর্যাপ্ত পরিমাণে অক্সিজেনের সরবরাহ করে কিনা। আর হজম প্রক্রিয়ার জন্যও অক্সিজেনের বিকল্প নেই। তাই শ্বাস-প্রশ্বাসের ব্যায়াম খুবই জরুরী। এক্ষেত্রে নাক দিয়ে দীর্ঘ শ্বাস নেওয়ার পরে মুখ দিয়ে দীর্ঘ শ্বাস ছাড়লে দেহে অক্সিজেনের সরবরাহ বাড়ে। এতে আমাদের দেহের হজম প্রক্রিয়া স্বাভাবিক ও সহজ হয়।

হজম শক্তি বৃদ্ধির সিরাপ

প্রায় অধিকাংশ মানুষ হজমের সমস্যায় ভুগে। অনেকেই হজম শক্তি বৃদ্ধি করার জন্য Megenox সিরাপ) সেবন করে থাকে। আবার অনেকেই আছেন যারা ঘরোয়া উপায় অবলম্বন করেন। হজম শক্তি বৃদ্ধি করার জন্য সিরাপ খাওয়ার ফলে অনেক উপকার পাওয়া যায়। হেপাটোলিন সিরাপ মূলত লিভারের হজম শক্তি বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।
  • Megenox (সিরাপ) → Acme Company  → 500/-
  • Hepatolin (সিরাপ) → Acme Company  → 75/-
  • Bost (সিরাপ) → General Company  → 8/-
  • Serobion (সিরাপ) → Leon Company  → 5/-
  • I-vita (সিরাপ) → Opsonin Company  → 10/-
সাধারনত হজম শক্তি বৃদ্ধির জন্য বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা উপরোক্ত সিরাপ সেবনের পরামর্শ দিয়ে থাকেন। তবে এই সিরাপ সেবনের পূর্বে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। আশা করছি হজম শক্তি বৃদ্ধির সিরাপের নাম জানতে পেরেছেন। এবার চলুন, হজম শক্তি বৃদ্ধির ঔষধের নাম নিচের অংশ থেকে জেনে নেই।

হজম শক্তি বৃদ্ধির ঔষধের নাম

প্রাকৃতিকভাবে প্রতিষেধকের পাশাপাশি হজম শক্তি বৃদ্ধির ট্যাবলেট বাজারে প্রচলিত রয়েছে, যা সেবন করলে আপনি আপনার হজম সমস্যার সমাধান করতে পারেন। আমরা নিম্নে কয়েক ধরনের কার্যকরী ঔষধের তালিকা তুলে ধরা হল। (ঔষধের নাম, ব্রাকেটে (ট্যাবলেট), কোম্পানির নাম, দাম)
  • Lysivin (ট্যাবলেট) → Square Company  → 120/-
  • Neuro-B (ট্যাবলেট) → Square Company  → 240/-
  • Bicozin (ট্যাবলেট) → Square Company  → 90/-
  • Neural gin (ট্যাবলেট) → Ibn-Sina Company  → 5/-
  • Neobion (ট্যাবলেট) → Aristopharma Company  → 8/-
  • Neucos-B (ট্যাবলেট) → Radiant Company  → 11/-
  • TPC (ট্যাবলেট) → Acme Company  → 8/-
  • B126 (ট্যাবলেট) → Popular Company  → 8/-
মূলত হজম শক্তি বৃদ্ধির জন্য বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা উপরোক্ত ওষুধগুলো সেবনের পরামর্শ দিয়ে থাকেন। তবে এই ওষুধ সেবনের পূর্বে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। আশা করছি, হজম শক্তি বৃদ্ধির ট্যাবলেট ও সিরাপের নামগুলো জানতে পেরেছেন।

লেখকের শেষকথাঃ লিভারের হজম শক্তি কমে গেলে কি হবে

পরিশেষে বলা যায় যে লিভারের হজম শক্তি কমে গেলে আমাদের শরীরে নানান ধরণের রোগ সৃষ্টি হতে পারে। তাই লিভারের সমস্যা সচেতন রেখে আমাদের পুষ্টি সমৃদ্ধ খাবার গ্রহণ করতে হবে। লিভারের বিভিন্ন সমস্যা সমাধানের জন্য ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী সিরাপ বা ট্যাবলেট খেতে হবে।

আমরা ইতিমধ্যে এই আর্টিকেলে লিভারের হজম শক্তি কমে গেলে কি হবে তা বিস্তারিতভাবে আলোচনা করেছি। আপনারা হয়তো এতক্ষণে এই সম্পর্কে ক্লিয়ার ধারণা পেয়ে গেছেন। আর যদি এই  সম্পর্কে আপনাদের কোন ধরণের মতামত কিংবা প্রশ্ন থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাতে পারেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আড্ডাভিউ আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url