কুরবানির ঈদ ২০২৪ কত তারিখে | ২০২৪ সালের ঈদুল আজহা কবে?
সম্মানিত পাঠক আসসালামু আলাইকুম। আশা করছি পরিবার-পরিজনদের নিয়ে আপনারা সকলেই
ভালো আছেন। আমাদের মুসলমানদের জন্য মহান আল্লাহ প্রদত্ত দুটি আনন্দের দিন উপহার
দিয়েছেন তার মধ্যে অন্যতম একটি ঈদুল আজহা। ২০২৪ সালের ঈদুল আজহা কবে? কিংবা
কুরবানির ঈদ ২০২৪ কত তারিখে? এটি আপনারা অনেকেই গুগলে এসে খোজাখুজি করেন। মূলত
এজন্যই আজকে আমরা আপডেট তথ্য অনুযায়ী ২০২৪ সালের ঈদুল আজহা কবে সেটা জানিয়ে দিব
ইনশাল্লাহ।
প্রিয় বন্ধুরা আজকে আমরা কুরবানির ঈদ ২০২৪ কত তারিখে এই বিষয়ে আলোচনা করার পাশাপাশি ঈদুল আযহার ইতিহাস, কুরবানি করার জন্য শর্তাবলী, ঈদুল
আযহার তারিখ কিভাবে নির্ধারণ করা হয়, কোরবানি এবং ঈদুল আজহার গুরুত্বসহ কুরবানির
ঈদ সম্পর্কে বিভিন্ন প্রয়োজনীয় যাবতীয় তথ্য সাজানোর চেষ্টা করেছি। তাই অবহেলা না
করে এই পোষ্টটি একেবারে শেষ পর্যন্ত করতে থাকুন।
পোষ্ট সূচিপত্রঃ
ঈদুল আযহার অর্থ কি - কুরবানির ঈদ মানে কি
সকল মুসলিম ভাই-বোনদের কাছে ঈদুল আযহা হচ্ছে দ্বিতীয় আনন্দের দিন। আর ঈদুল আযহা
বা কুরবানি ঈদের অর্থ হলো ত্যাগের উৎসব। ২০২৩ সালে ঈদুল আযহা পালনের পরে বছর ঘুরে
আবারও আসছে পবিত্র ঈদুল আযহা। সকল মুসলিম জাতীর জন্য ঈদুল আযহার দিনটি খুবই
আনন্দের।
আমাদের ইসলাম ধর্মে মোট দুটি ঈদের কথা উল্লেখ রয়েছে ঈদুল ফিতর এবং ঈদুল আযহা।
মূলত ঈদুল ফিতরের কিছু দিন পরেই ঈদুল আযহা চলে আসে। আমরা অধিকাংশ মানুষ ঈদুল
আযহাকে কুরবানির ঈদ হিসেবে বেশী চিনে থাকি। এই দিনে সকল মুসলীম জাতিরা ফজরের
নামাজ আদায় করার পর ঈদগাহে গিয়ে ২ রাকআত ওয়াজিব নামাজ আদায় করে।
এরপর নামাজ শেষে গরু, ছাগল, ভেড়া, মহিষ ও উট ইত্যাদি হালাল প্রাণী আল্লাহর নামে
কোরবানি করে থাকেন। ইসলামি চন্দ্র পঞ্জিকা অনুযায়ী জ্বিলহজ্জ মাসের ১০ তারিখে
পবিত্র ঈদুল আযহা অনুষ্ঠিত হয়। আশা করছি ঈদুল আযহার অর্থ কি সেই বিষয়ে জানতে ও
বুঝতে পেরেছেন। এবার চলুন আমরা কুরবানি ঈদের ইতিহাস বা ঈদুল আযহার ইতিহাস
সংক্ষেপে জেনে নিব।
ঈদুল আযহার ইতিহাস - কুরবানি ঈদের ইতিহাস
একজন মুসলমান হিসেবে ঈদুল আযহার ইতিহাস সংক্ষেপে জেনে রাখা উচিত। ইসলামের বিভিন্ন
হাদিসের বর্ণনা রয়েছে যে, মহান আল্লাহ তার প্রিয় নবী হযরত ইব্রাহীম ((আলাইহিস
সালাম)-কে স্বপ্ন দেখালেন তার সবচেয়ে প্রিয় বস্তুটি কুরবানি করার আদেশ করা হলো।
তাকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল যে তুমি তোমার সবচেয়ে প্রিয় বস্তুটি আল্লাহর নামে
কোরবানি করতে হবে। হজরত ইব্রাহিম (আলাইহিস সালাম) মহান আল্লাহর প্রতি অগাধ
বিশ্বাস ধরে রাখতে তাঁর দেওয়া আদেশ পালন করতে প্রস্তুত হন। যখন হযরত ইব্রাহীম
((আলাইহিস সালাম) তার নিজের পুত্র হজরত ইসমাইল (আলাইহিস সালাম)-কে কোরবানি করতে
যাবেন।
ঠিক তখন মহান আল্লাহ তাঁর ইচ্ছা পরিবর্তন করে দুম্বাকে কোরবানি দেওয়ার করার
নির্দেশ দেন। আর এই ঘটনাটিই হচ্ছে ঈদুল আযহার মূল ভিত্তি। মূলত এরপরেই কুরবানির
প্রচলন শুরু হয়েছিল। আশা করছি কুরবানির ইতিহাস সম্পর্কে আপনারা কিছুটা ধারণা
পেয়েছেন। এবার চলুন ২০২৪ সালে কুরবানীর ঈদ কত তারিখ
২০২৪ সালে কুরবানীর ঈদ কত তারিখে
হিজরি বর্ষপঞ্জি অনুযায়ী জিলহজ্জ মাসের ঠিক ১০ তারিখ থেকে শুরু করে ১২ তারিখ
অবদি ৩ দিন ব্যপী ঈদুল আজহা পালন করা হয় চলে। হিজরি চান্দ্র বছরের গণনা
অনুযায়ী ২ মাস ১০ দিন ঈদুল ফিতর এবং ঈদুল আজহার মাঝে ব্যবধান থাকে।
এবার (২০২৪ সালে) ১০ই জিলহজ্জ বা কুরবানির ঈদ উদযাপিত হতে পারে জুন মাসের ১৬
অথবা ১৭ তারিখ। তবে সৌদি আরব এর চাঁদ দেখা কমিটির ঘোষণা অনুযায়ী ২০২৪ সালের জুন
মাসের ১৬ তারিখে দেশটিতে কোরবানির ঈদ উদযাপন করা হবে।
আর অপরদিকে বাংলাদেশে মূলত সৌদি আরব, ওমান, আরব আমিরাত, কাতার এই সকল দেশের
পরের দিন কোরবানির ঈদ উদযাপন করা হয়। সেই হিসেব অনুযায়ী বাংলাদেশের কোরবানির ঈদ
বা ঈদুল আজহা জুন মাসের ১৭ তারিখ পালিত হওয়ার সম্ভবনা রয়েছে।
কুরবানির ঈদ ২০২৪ কত তারিখে বাংলাদেশে
সৌদি আরব এর চাঁদ দেখা কমিটির ঘোষণা অনুযায়ী ২০২৪ সালের জুন মাসের ১৬ তারিখে
দেশটিতে কোরবানির ঈদ উদযাপন করা হবে। আর অপরদিকে বাংলাদেশে মূলত সৌদি আরব,
ওমান, আরব আমিরাত, কাতার এই সকল দেশের পরের দিন কোরবানির ঈদ উদযাপন করা হয়। সেই
হিসেবে অনুযায়ী বাংলাদেশের কোরবানির ঈদ বা ঈদুল আজহা
জুন মাসের ১৭ তারিখ পালিত হবে।
ঈদুল আজহা ২০২৪ কত তারিখে সৌদি আরব
আপনারা অনেকেই জানতে চেয়েছেন যে ২০২৪ সালে সৌদি আরবে কত তারিখে কুরবানি ঈদ পালন
করা হবে। তাই পোষ্টের এই অংশে সৌদি আরবের চাঁদ দেখা কমিটির ঘোষণা অনুযায়ী
দেশটির সম্ভাব্য কুরবানি ঈদের তারিখ উল্লেখ করেছি। আমাদের বাংলাদেশে গত ১১
এপ্রিল ঈদুল ফিতর উদযাপন হয়েছে। ঠিক তার এক দিন আগে ১০ ই এপ্রিল সৌদি আরবে ঈদুল
ফিতর পালিত হয়। আর প্রতিবছর নিয়ম অনুযায়ী ঈদুল ফিতরের ঠিক ২ মাস ১০ দিন পরে
কোরবানির ঈদ পালনের নিয়ম।
প্রথম আলোর এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে যে, সৌদি আরবের চাঁদ দেখা কমিটির ঘোষণা
অনুযায়ী ২০২৪ সালে ঈদুল আজহা বা কুরবানির ঈদ জুন মাসের ১৬ তারিখ হতে
পারে। তাহলে আমাদের বাংলাদেশসহ আরও অন্যান্য দেশে সৌদি আরব, মালয়েশিয়া, আরব
আমিরাত, কাতার, ওমান ইত্যাদি এসব দেশের পরের দিন ঈদুল আজহা বা কুরবানি ঈদ
উদযাপন করা হয়।
ঈদুল আযহার তারিখ কিভাবে নির্ধারণ করা হয়
হিজরি বর্ষপঞ্জি মোতাবেক, ঈদুল আযহার কুরবানী জিলহজ্জ মাসের ১০ তারিখ হতে ১২
তারিখ পর্যন্ত ৩ দিন ব্যপী চলে। এই ৩ দিনকে “ইয়াওমুল আযহা” বা “ঈদের দিন” বলা
হয়ে থাকে। ঈদ-উল-আযহায় কোরবানি আমাদের মুসলমানদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ ফরজ
ইবাদত।
আরো পড়ুনঃ কারমিনা সিরাপ খেলে কি ক্ষতি হয়
হিজরি চান্দ্রবর্ষের হিসাব মোতাবেক ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আজহারের মধ্যে ২ মাস ১০
দিনের ব্যবধান থাকে। দিন হিসাব করলে সর্বাধিক ৭০ দিন হতে পারে। উদাহরণস্বরূপ
হিসেবে, ২০২৩ সালে, ঈদ-উল-ফিতর ২ মে এবং ঈদ-উল-আযহা ২৯ জুন পড়ে। এই দুটি ঈদের
মধ্যে ব্যবধান ছিল মোট ৭০ দিন।
তাহলে এখন নিশ্চয় বুঝতে পারছেন যে ঈদুল আযহার তারিখ কিভাবে নির্ধারণ করা হয়।
আশা করছি এই বিষয়ে আপনি একটি ক্লিয়ার ধারনা পেয়ে গেছেন। এছাড়াও যদি কোন প্রশ্ন
বা মতামত থাকে তাহলে এই পোষ্টের কমেন্ট বক্সে জানাতে পারেন। এবার চলুন কুরবানি
করার জন্য শর্তাবলী জেনে নেই।
কুরবানি করার জন্য শর্তাবলী
মুসলমানদের কুরবানি করার জন্য নির্দিষ্ট শর্তাবলী রয়েছে যেগুলো আমাদের অবশ্যই
জেনে রাখা জরুরী। কুরবানী করার শর্তগুলো হচ্ছে-
- মুসলমান হতে হবে
- পূর্ণবয়স্ক হতে হবে
- বালেগ হতে হবে
- সুস্থ হতে হবে
- স্বাধীন হতে হবে
- নিসাব পরিমাণ সম্পদের মালিক হতে হবে।
আর নিসাব পরিমাণ সম্পদ বলতে অনেকেই বুঝে উঠতে পারেন না। অনেকেই এই বিষয়ে জানতে
চায়।নিসাব পরিমাণ সম্পদ বলতে যার মূল্য সাড়ে ৭ ভরি সোনা বা সাড়ে ১২ মণ রূপা
বা এর সমপরিমাণ সম্পদকে বোঝায়।
কুরবানির শর্তাবলি
কুরবানি করার জন্য নির্দিষ্ট কয়েকটি পশু রয়েছে। এসব পশুর বয়স এবং এক পশুতে কয়জন
ভাগীদার হতে পারবে এই সম্পর্কে ইসলামের অনেক দিকনির্দেশনা রয়েছে।
কুরবানির পশু
ইসলামি শরিয়ত নির্ধারণ করে দিয়েছে এমন পশু দ্বারা কুরবানি দিতে হবে। সেগুলো
হচ্ছে - উট, গরু, ছাগল, ভেড়া, দুম্বা ও মহিষ। হাদিসে এসেছে যে তোমাদের অবশ্যই
নির্দিষ্ট বয়সের পশু কুরবানি করতে হবে। কিন্তু আপনাদের জন্য দুষ্কর হল ছয় মাস
এর মেষশাবক হইতে কুরবানি করতে পারো।
রাসুলুল্লাহ (সা.) উট, গরু, মহিষ, ছাগল, ভেড়া, দুম্বা ছাড়া অন্য কোনো জন্তু
কুরবানি করেননি ও কুরবানি করতে বলেননি। তাই কুরবানি শুধু এগুলো দিয়েই করতে
হবে। গুণগত দিক থেকে উত্তম হচ্ছে কুরবানির পশু নিখুঁত, দেখতে সুন্দর ও
অধিক গোশত সম্পন্ন হওয়া।
কুরবানির পশুর বয়স
কুরবানির পশুর পরিপূর্ণ বয়সের হতে হবে। ইসলামি শরিয়তের দৃষ্টিতে কুরবানির পশুর
বয়সের দিকটা অবশ্যই খেয়াল রাখুতে বলা হয়েছে আর তাহলো-
- উট ৫ বছরের হতে হবে।
- গরু-মহিষ ২ বছরের হতে হবে।
- ছাগল-ভেড়া-দুম্বা ১ বছর বয়সের হতে হবে।
কুরবানির পশু দোষ-ত্রুটিমুক্ত হতে হবে। হাদিসে এসেছে- সাহাবি হজরত আল-বারা ইবনে
আজেব (রা.) বর্ণনা করেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) আমাদের মাঝে দাঁড়িয়ে বললেন ৪ ধরনের
পশু, যা দিয়ে কুরবানি জায়েজ হবে না।
- অন্ধ, যার অন্ধত্ব স্পষ্ট।
- রোগাক্রান্ত, যার রোগ স্পষ্ট।
- পঙ্গু, যার পঙ্গুত্ব স্পষ্ট এবং
- আহত, যার কোনো অঙ্গ ভেঙ্গে গেছে।
মূলত যদি পশুর কোন ত্রুটি থাকলে কুরবানি ঠিকই আদায় হবে কিন্তু তা মাকরূহ
হবে। এসব দোষত্রুটি যুক্ত পশুগুলো কুরবানি না করাই উত্তম।
- পশুর শিং ভাঙ্গা
- কান কাটা
- লেজ কাটা
- ওলান কাটা বা লিঙ্গ কাটা ইত্যাদি।
জিলহজ মাসের রোজা ও আরাফাতের রোজা
আরবী মাসের তারিখ মোতাবেক জ্বিলহজ্জ মাসের ঠিক ৯ তারিখ হচ্ছে আরাফাতের দিন।
যারা হজ পালন করতে পবিত্র মক্কা শরিফে যায় তারা মূলত এই দিনে আল্লাহ-তায়ালার
কাছে আরাফাতের ময়দানে দোয়া করত আসেন । এখানে আল্লাহ-তায়ালার কাছে দোয়া করলে
সেই দোয়া কবুল করেন।
পবিত্র হাদিস অনুযায়ী, একজন নবীজি (স.) কে জিজ্ঞাসা করলেন যে জিলহজ মাসের ৯
তারিখে আরাফাতের দিন রোজা রাখাটা কেন এতটা গুরুত্বপূর্ণ? তখন নবীজি (স.)
উত্তরে বলেন, যদি কেউ আরাফাতের দিন রোজা রাখে তাহলে তার ২ বছরের গুনাহ মাফ
হয়ে যায়। আশা করছি কুরবানির শর্তাবলি জানতে পেরেছেন। এবার মুমিনের জীবনে
কোরবানি ও ঈদুল আজহার গুরুত্ব জেনে নিব।
মুমিনের জীবনে কোরবানি ও ঈদুল আজহার গুরুত্ব
একজন মুমিনের জীবনে একমাত্র ইবাদত হচ্ছে মহান আল্লাহর নৈকট্য লাভ অর্জন করা।
আর কুরবানি মহান আল্লাহর নৈকট্য লাভের একটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম। কুরবানী
করার মাধ্যমে মুমিনরা তাদের সম্পদ, কামনা-বাসনা ও জীবন আল্লাহর উদ্দেশ্যে
উৎসর্গ করে। এর পাশাপাশি মুমিনদের অন্তর থেকে কৃপণতা ও হিংসা দূর হয়ে যায়।
এবং তাদেরকে মহান আল্লাহর আনুগত্যকারী ও একনিষ্ঠ করে তোলে।
ঈদ-উল-আযহা বা কুরবানি উদযাপনের মধ্য দিয়ে বিশ্বের ধর্মপ্রাণ মুমিনেরা
আল্লাহর প্রিয় বান্দা ও নবী হযরত ইব্রাহিম (আ.) এবং হজরত ইসমাইল (আ.)-এর
আনুগত্য ও মহান আত্মত্যাগের মহৎ স্মৃতি বহন করে। হজরত ইব্রাহিম (আ.) আল্লাহর
নির্দেশে তার প্রিয় পুত্রকে কোরবানি দেওয়ার জন্য প্রস্তুত ছিলেন।
কিন্তু মহান আল্লাহর রহমতে শেষ মুহূর্তে এসে তার পুত্র হজরত ইসমাইল (আ.)-এর
পরিবর্তে একটি দুম্বা কোরবানি করা হয়েছিল। এ থেকে মুমিনরা শিখেছে যে, মহান
আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য সবকিছু ত্যাগ করা যায়। আশা করছি মুমিনের জীবনে
কোরবানি ও ঈদুল আজহার গুরুত্ব কতটুকু তা বুঝতে পেরেছেন।
লেখকের শেষকথাঃ কুরবানির ঈদ ২০২৪ কত তারিখে
প্রতিটা মুসলমান ভাই-বোনদের কাছে দ্বিতীয় আনন্দের অনুষ্ঠান হচ্ছে ঈদুল আযহা।
তাই কুরবানির ঈদ ২০২৪ কত তারিখে এই ব্যাপারে মুসলিমদের জেনে রাখা প্রয়োজন।
সম্মানিত পাঠকবৃন্দ, আজকে আমি আপনাদের সাথে কুরবানির ঈদ ২০২৪ কত তারিখে | ২০২৪
সালের ঈদুল আজহা কবে তা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। যদি আজকের এই পোস্টটি
আপনার কাছে তথ্যবহুল মনে হয় তাহলে অবশ্যই আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে
পারেন। ধন্যবাদ। সবাইকে ঈদের দাওয়াত রইল।
আড্ডাভিউ আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url