maxpro 20 কিসের ঔষধ | ম্যাক্সপ্রো খাওয়ার নিয়ম ও পার্শপ্রতিক্রিয়া

সম্মানিত পাঠক আসসালামু আলাইকুম। আজকে আমরা একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও প্রয়োজনীয় ওষুধ সম্পর্কে আলোচনা করব যা নাম হচ্ছে সেটি হচ্ছে maxpro 20 ওষুধ। আপনি কি প্রতিনিয়ত গ্যাস্ট্রিকের সমস্যায় ভুগছেন কিংবা কোনভাবেই গ্যাসের সমস্যা নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসতে পারছেন না? তাহলে আজকের আর্টিকেলটি আপনার জন্য অনেক উপকার হতে চলেছে। কারণ এসব সমস্যা থেকে পরিত্রান দিতে পারে maxpro 20 ওষুধ।
maxpro 20 কিসের ঔষধ | ম্যাক্সপ্রো খাওয়ার নিয়ম ও পার্শপ্রতিক্রিয়া

বর্তমানে অধিকাংশ মানুষ গ্যাস্ট্রিকের সমস্যায় ভোগেন যার ফলে এই ওষুধ সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য গুগলে এসে খোজাখুজি করে থাকে। এজন্য আজকের এই পোষ্টে আপনাদের সুবিধার্থে maxpro 20 কিসের ঔষধ, ম্যাক্সপ্রো ২০ ট্যাবলেট এর কাজ কি, খাওয়ার নিয়ম, পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া ও দাম সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য সাজানোর চেষ্টা করেছি। এসকল বিষয়ে জানতে চলে আপনাকে এই পোষ্টের শেষ অবদি থাকতে হবে।
পোষ্ট সূচিপত্রঃ

ভূমিকা - maxpro 20

বর্তমান সময়ে এই ওষুধটি গ্যাস্ট্রিকের সমস্যার নিরাময়ের জন্য খুবই প্রচলিত ওষুধ। অনেকেই হয়তো গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা নিবারণের কারণে এই maxpro 20 mg সেবন করে থাকেন। এজন্য হয়তো maxpro 20 ক্যাপসুল সম্পর্কে কমবেশি সকলেই পরিচিত।

সাধারনত maxpro 20 ক্যাপসুল রেনেটা লিমিটেড (Reneta Limited) কোম্পানি উৎপাদন ও বাজারজাত করে থাকে। যার জেনেটিক নাম এসোমেপ্রাজল (Esomeprazole)। আপনারা হয়তো অনেকেই দৈনন্দিন জীবনে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হওয়া দূর করার জন্য এই ওষুধ নিয়মিত সেবন করি কিন্তু এর সঠিক ব্যবহার কিংবা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াগুলো জানা নেই।

এজন্য আজকের আর্টিকেলের মাধ্যমে ম্যাক্সপ্রো ক্যাপসুল সম্পর্কে আমরা আপনাকে এমন কিছু পর‍্যোজনীয় তথ্য প্রদান করার চেষ্টা করেছি যেগুলো জেনে আপনি উপকৃত হতে পারবেন। তাহলে চলুন আপনার মূল্যবান সময়টুকু নষ্ট না করে আজকের টপিকে আলোচনা শুরু করা যাক। আমরা প্রথমে জেনে নিব maxpro 20 কিসের ঔষধ সেই সম্পর্কে।

maxpro 20 কিসের ঔষধ - maxpro 20 কোন রোগের ওষুধ

অনেকেই আছেন যারা হয়তো জানেন যে এই ওষুধ শুধুমাত্র গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দূর করার জন্য ব্যবহার হয়ে থাকে। কিন্তু এটি একদমই ভুল ধারণা। ম্যাক্সপ্রো  ২০ মিগ্রা গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা ছাড়াও আমাদের শরীরে বিভিন্ন রোগ বা সমস্যার ক্ষেত্রে ব্যবহার হয়ে থাকে। এই ক্যাপসুল আমাদের দেহের কোন কোন সমস্যার ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়ে থাকে তা নিম্নে উল্লেখ করা হলো:
  • গ্যাস্ট্রো ইসোফেগাল রিফ্লাক্স চিকিৎসায় নির্দেশিত
  • ইরোসিভ ইসোফেগাইটিস চিকিৎসায় নির্দেশিত
  • ডিওডেনাল অথবা গ্যাস্ট্রিক আলসার  চিকিৎসায় নির্দেশিত
  • এসিড সম্পর্কিত ডিসপেসিয়া নির্দেশিত
  • জলিঞ্জার-ইলিশন সিনড্রোম এর চিকিৎসায় নির্দেশিত ইত্যাদি।
এই ক্যাপসুলটি মূলত উপরের উল্লেখিত সমস্যাগুলোর ক্ষেত্রে নির্দেশিত। এছাড়াও আমাদের দেহের আরও নানানরকম রোগের ক্ষেত্রেও ব্যবহার হয়ে থাকে। কিন্তু আপনার শরীরের রোগের ক্ষেত্রে এই ওষুধ নির্দেশিত কিনা তা একমাত্র আপনার ডাক্তার ভালো বলতে পারবেন। আশা করছি maxpro 20 কিসের ঔষধ বা কোন কোন সমস্যার ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয় তা জানতে পেরেছেন। এবার চলুন ম্যাক্সপ্রো ২০ ট্যাবলেট এর কাজ সেই বিষয়ে জেনে নেওয়া যাক।

ম্যাক্সপ্রো ২০ ট্যাবলেট এর কাজ

ম্যাক্সপ্রো  ২০ মিগ্রা ওষুধ হচ্ছে মূলত এক ধরণের প্রোটন পাম্প ইনহিবিটর যা দেহের অপেক্ষাকৃত অধিকতর এসিড নিয়ন্ত্রণ করতেকার্যকরী ভূমিকা পালন করে থাকে। এটি নির্দিষ্ট গ্যাষ্ট্রিক প্যারাইটাল কোষে বিদ্যমান H+/K+ ATPase এনজাইম (enzyme) সিস্টেমের সাথে কোভালেন্ট (সমযোজী) বন্ধনের মাধ্যমে যুক্ত এসিড নিঃসরণের প্রধান ধাপকে বাধাদান করে।

আর এটি মূলত ক্যাপসুল, ট্যাবলেট, ইনজেকশন ও পাউডার আকারে পাওয়া যায়। এই ওষুধ আমাদের শরীরে বিভিন্ন রোগ নিরাময়ের ক্ষেত্রে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে থাকে যেমন
  • ম্যাক্সপ্রো ২০ গ্যাস্ট্রো খাদ্যনালী রিফ্লাক্স রোগ নিরাময় করে
  • ইরোসিভ ইসোফেগাইটিসের প্রশমন হিসেবে কাজ করে
  • ইরোসিভ এসোফ্যাগাইটিস রক্ষণাবেক্ষণ ডোজ হিসেবে কাজ করে
  • গ্যাস্ট্রো ইসোফেজিয়াল রিফ্লাক্স এর উপসর্গ প্রশমন হিসেবে
  • ইন-স্টেরয়ডাল প্রদাহরোধী হিসেবে
  • হেলিকোব্যাকটার পাইলোরি দমন করতে কার্যকরী ইত্যাদি।
উপরের উল্লিখিত সমস্যাগুলো ছাড়াও এই ওষুধ সাপ্লিমেন্ট হিসেবেও নির্দেশিত। আর এসকল ক্ষেত্রে ডাক্তারদের দ্বারা নির্ধারিত হয়। আশা করছি ম্যাক্সপ্রো ২০ ট্যাবলেট এর কাজ জানতে পেরেছেন। এবার চলুন, ম্যাক্সপ্রো ২০ ট্যাবলেট খাওয়ার সঠিক নিয়ম জেনে নেই।

ম্যাক্সপ্রো ২০ ট্যাবলেট খাওয়ার নিয়ম

ম্যাক্সপ্রো ২০ খেয়ে যদি কার্যকরী ফলাফল পেতে চান, তাহলে অবশ্যই সেবনের পূর্বে একজন নিবন্ধিত ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে এবং তার দেওয়া নির্দিষ্ট নিয়ম অনুযায়ী গ্রহণ করতে হবে। আপনি যদি এই ওষুধ নির্দিষ্ট নিয়ম অনুযায়ী গ্রহণ না করেন তাহলে এর অবিলম্বে শরীরে নানান ধরনের ক্ষতিকর প্রভাব বা পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে।

তাই ম্যাক্সপ্রো ২০ এর সঠিক ব্যবহার বা নিয়ম জেনে নিতে হবে। এটি বিভিন্ন রোগের অবস্থা অনুযায়ী অভিজ্ঞ চিকিৎসকরা বিভিন্ন নিয়ম নির্দেশ দিয়ে থাকেন। এই ওষুধ বিভিন্ন রোগ বা সমস্যার ভিত্তিতে ব্যবহারের নিয়ম নিম্নে উল্লেখ করা হলোঃ
  • ইরোসিভ ইসোফ্যাগিটিস নিরাময়ের ক্ষেত্রে ম্যাক্সপ্রো ২০ অথবা ৪০ মিগ্রা প্রতিদিন ১ বার সেবন করতে হয়। চলমান থাকবে ৪ থেকে ৮ সপ্তাহ। অথবা ডাক্তারের নির্দেশনা অনুযায়ী।
  • ইরোসিভ ইসোফ্যাগিটিস নিরাময়ের ক্ষেত্রে ম্যাক্সপ্রো ২০ মিগ্রা প্রতিদিন ১ বার সেবন করতে হয়। সর্বোচ্চ ৬ মাস। অথবা ডাক্তারের নির্দেশনা অনুযায়ী।
  • ডিওডেনাল আলসার এর ক্ষেত্রে ম্যাক্সপ্রো দৈনিক ২০ মিলিগ্রাম ১ বার সেবন ক্রতে হয়, ২ থেকে ৮ সপ্তাহ। অথবা ডাক্তারের নির্দেশনা অনুযায়ী।
  • গ্যাস্ট্রিক আলসারের ক্ষেত্রে ম্যাক্সপ্রো দৈনিক ২০/৪০ মিলিগ্রাম ১ বার সেবন করতে হয়, ৪ থেকে ৬ সপ্তাহ। অথবা ডাক্তারের নির্দেশনা অনুযায়ী।
ডিওডেনাল আলসার দূর করার জন্য ট্রিপল থেরাপির সঙ্গেঃ
  • ইসোমিপ্রাজল ৪০ মিগ্রা দিনে ১ বার সেবন করতে হয়, ১০ দিনের জন্য।
  • অ্যামক্সিসিলিন ১০০০ মিগ্রা দিনে ২ বার সেবন করতে হয়, ১০ দিনের জন্য।
  • ক্লারিথ্রোমাইসিন ৫০০ মিগ্রা দিনে ২ বার সেবন করতে হয় ১০ দিনের জন্য।
শিশুঃ জিইআরডি (GRD) এর স্বল্পমেয়াদী চিকিৎসায়
  • ১ থেকে ১১ বছর বয়সী শিশুদের দিনে ১ বার ১০ মিলিগ্রাম, ৮ সপ্তাহ পর্যন্ত।
  • ১২ থেকে ১৭ বছর বয়সী শিশুদের দিনে ১ বার ২০ বা ৪০ মিগ্রা ৮ সপ্তাহ পর্যন্ত।

ম্যাক্সপ্রো ইনজেকশন ব্যবহারের নিয়ম

আই ভি () ইনজেকশন মিনিমাম ৩ মিনিটের মধ্যে শিরায় পুশ করা আবশ্যক। আর যদি ২০ মিগ্রা নির্দেশিত হয় তাহলে আই ভি ইনজেকশনের অর্ধেক অংশ ব্যবহার করতে হবে। বাকি অংশ ১২ ঘন্টার মধ্যে ব্যবহার করতে হবে এবং সর্বোচ্চ ৩০ ডিগ্রি সে. স্বাভাবিক আলোতে রাখতে হবে।

ম্যাক্সপ্রো ২০ খাবার খাওয়ার ১ ঘন্টা আগে সেবন করা উচিত। তবে এই নিয়মাবলি রোগের কন্ডিশনের উপর নির্ভর করে পরিবর্তিন হতে পারে। এই ট্যাবলেট হাইপারসেন্সিটিভিটি রোগীদের ব্যবহার করা মোটেও উচিত নয়।

যদি রোগী ক্যাপসুল বা ট্যাবলেট খাওয়ার মত অবস্থায় থাকে, তাহলে তার মৌখিক থেরাপির বিকল্প হিসেবে ইরোসিভ এসোফ্যাগাইটিস রোগে আক্রান্ত জিইআরডি (GRD) রোগীদের স্বল্পমেয়াদী চিকিৎসার ক্ষেত্রে ম্যাক্সপ্রো ২০ আই ভি ইঞ্জেকশান এর ব্যবহার যত দ্রুত সম্ভব বন্ধ করতে হবে। 

ম্যাক্সপ্রো সাসপেনশন ব্যবহারের নিয়ম

  • একটি কাপে ১৫ মিলি বিশুদ্ধ পানি নিয়ে পুরো প্যাকেট  মিশিয়ে ভালোভাবে ঝাকিয়ে ২-৩ মিনিট রেখে দিতে হবে।
  • তারপর পুনরায় ঝাকিয়ে পুরো মিশ্রণটি একবারে খেয়ে নিতে হবে।
  • যদি সাসপেনশনটি গ্যাস্ট্রিক টিউব দ্বারা খাওয়া হয় তাহলে ১৫ মিলি পানির সাথে মিশ্রিত করা আবশ্যক। এর সাথে অন্য কোন ধরণের পানীয় বা খাবার ব্যবহার করা যাবে না।
  • মিশ্রণটি ভালমতো ঝাকিয়ে নিয়ে ২-৩ মিনিটের জন্য রেখে দিতে হবে।
  • তারপরে পুনরায় ঝাকিয়ে নেওয়ার পরে, উপযুক্ত আকারের সিরিঞ্জ ব্যবহার করে ৩০ মিনিটের মধ্যে একটি টিউবে প্রবেশ করিয়ে দিতে হবে। 
মনে রাখবেন এই ওষুধ কেবলমাত্র ডাক্তারের দেওয়া নির্দেশনা অনুযায়ী গ্রহনযোগ্য। আশা করছি ম্যাক্সপ্রো ব্যবহারের নিয়ম জানতে পেরেছেন। এবার চলুন maxpro 20 এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া জেনে নেই।

maxpro 20 এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া

প্রতিটা ওষুধেরই ভালো দিক থাকার পাশাপাশি পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া রয়েছে। তাই আমাদের সকলেরই উচিত ভাল খারাপ দিক এর মাথায় রেখে ওষুধ গ্রহণ করা। এই ওষুধ সেবনের ফলে আমাদের শরীরে বেশ কয়েকটি পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে যেমনঃ
আরো পড়ুনঃ তিন ফল খাওয়ার ১৫ টি উপকারিতাতিন ফল খাওয়ার ১৫ টি উপকারিতা
  • ক্লান্তি ভাব হওয়া
  • মাথাব্যথা করা
  • ডায়রিয়া হওয়া
  • বমি বমি ভাব
  • পেট ফাঁপা
  • পেটে ব্যথা হওয়া
  • কোষ্ঠকাঠিন্য দেখা দেওয়া
  • চুলকানি হতে পারে
  • ফুসকুড়ি দেখা দিতে পারে
  • ঘুমের সমস্যা হতে পারে ইত্যাদি।
কিছু কিছু ক্ষেত্রে মুখ শুকিয়ে যাওয়ার মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে। উপরের সমস্যাগুলো যদি খুব বেশি জটিল আকার ধারণ করে তাহলে চিকিৎসকের সাথে পরামর্শ করতে হবে। আশা করছি maxpro 20 এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াগুলো জানতে পেরেছেন। এবার চলুন, maxpro 20 এর দাম কত তা জেনে নেই।

maxpro 20 এর দাম কত

traxyl 500 বিভিন্ন গ্যাস্ট্রিকের সমস্যার জন্য কার্যকরী ঔষধ হিসেবে পরিচিত। এটি রেনেটা লিমিটেড (Reneta Limited) কোম্পানি উৎপাদন ও বাজারজাত করে থাকে। যার জেনেটিক নাম এসোমেপ্রাজল (Esomeprazole)। আমরা অনেকেই ম্যাক্সপ্রো ওষুধের সঠিক দাম জানি না। এর দাম হচ্ছেঃ
ম্যাক্সপ্রো ট্যাবলেট ২০ মি.গ্রা.
ইউনিট মূল্য: ৳ 7.00 
স্ট্রিপ মূল্য: ৳ 98.00 চ
ম্যাক্সপ্রো ট্যাবলেট ৪০ মি.গ্রা
ইউনিট মূল্য: ৳ 9.00 
স্ট্রিপ মূল্য: ৳ 90.00
ম্যাক্সপ্রো ইঞ্জেকসন ৪০ মি.গ্রা./শিশি
40 মিলিগ্রাম শিশি: ৳ 105.00

এই maxpro 20 ওষুধটি আপনি প্রতিটা ওষুধের দোকান থেকেই সংগ্রহ করতে পারবেন। যেকোন ওষুধের দোকানে ফার্মেসিতে গেলে প্রতি পিচের দাম নিবে ৭ টাকা করে। আশা করছি maxpro 20 এর দাম কত তা  জানতে পেরেছেন।

maxpro 20 সম্পর্কিত সাধারন জিজ্ঞাসা (FAQs)

প্রশ্ন: maxpro 20 কোন কোম্পানি বাজারজাত করে?
উত্তর: এরিস্টোফার্মা লিমিটেড (Aristopharma Limited)।

প্রশ্ন: maxpro 20 খাওয়ার আগে না পরে খেতে হয়?
উত্তর: maxpro 20 খাওয়ার আগেও খাওয়া যায় আবার পরেও খাওয়া যায়। তবে গ্যাসের সমস্যার ক্ষেত্রে খাওয়ার আগে খাওয়ায় উত্তম।

প্রশ্ন: প্রতি পিচ maxpro 20 mg এর দাম কত?
উত্তর: প্রতি পিচ maxpro 20 mg এর দাম মাত্র ৭ টাকা।

প্রশ্ন: maxpro 20 mg কি অ্যান্টিবায়টিক?
উত্তর: হ্যাঁ, এই maxpro 20 ওষুধ অ্যান্টিবায়টিক হিসেবে ব্যবহার করা হয়। 

লেখকের শেষকথাঃ maxpro 20 কিসের ঔষধ

পরিশেষে যেই বিষয় না বললেই নয় নিজের যেকোন রোগের ক্ষেত্রে ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতিত নিজে থেকে কোন ওষুধ সেবন করবেন না। প্রতিটা ওষুধ সেবন করার আগে প্রথমে আপনাকে একজন ভালো ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে তারপরে তার পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ সেবন করতে হবে। তাহলেই ইনশাল্লাহ আপনার সমস্যাগুলো নিরাময় হয় যাবে।

আমরা ইতিমধ্যে এই পোষ্টে maxpro 20 কিসের ঔষধ, এর কাজ ও এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া এবং এই ওষুধ নিয়ে বিস্তারিত তথ্য আলোচনা করেছি। আপনারা হয়তো এতক্ষণে maxpro 20 সম্পর্কে ক্লিয়ার ধারণা পেয়ে গেছেন। আর যদি এই ওষুধ সম্পর্কে আপনাদের কোন ধরণের মতামত বা প্রশ্ন থাকে তাইলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাতে পারেন।

maxpro 20 ট্যাবলেট সম্পর্কিত আজকের পোস্টটি ভালো লেগে থাকলে বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করতে ভুলবনে না। আপনাদের শেয়ারের মাধ্যমে তারাও maxpro 20 ওষুধ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে পারবেন। আপনি যদি বিভিন্ন প্রয়োজনীয় মেডিসিন সম্পর্কিত অন্যেন্য তথ্য পেতে চান তাহলে আমাদের আড্ডাভিউ আইটি ওয়েবসাইট নিয়মিত ভিজিট করতে পারেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আড্ডাভিউ আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url